Whatsapp: +8801567808596

  |  

Track Order

Blog post main image

How To Publish A Book- The Ultimte Roadmap

কেন নিজের বই প্রকাশ করবেন? — আজই আপনার গল্প ছড়িয়ে দিন পৃথিবীর কাছে

অনেকেই মনে করেন লেখক হতে বহু বছরের অভিজ্ঞতা লাগে, বিশাল প্রস্তুতি লাগে, অথবা বড় কোনো প্রকাশনী দরকার।
আসলে সত্য হলো প্রত্যেক মানুষেরই থাকে কিছু নিজস্ব গল্প, অভিজ্ঞতা, এবং জ্ঞান; যা পৃথিবীর জন্য মূল্যবান।

আজকের ডিজিটাল যুগে নিজের বই নিজেই প্রকাশ করা আর কঠিন কিছু নয়। বরং যারা নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা বা গল্পকে ব্র্যান্ডে রূপ দিতে চান, তাদের জন্য বই হলো সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম।

কেন আপনি বই প্রকাশ করবেন?

আজকের যুগে একটি বই শুধু একটি “বই” নয়—
এটা আপনার পরিচয়, আপনার জ্ঞান, আপনার অভিজ্ঞতা এবং আপনার ব্র্যান্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব।
আপনি বছরের পর বছর যে জ্ঞান, অনুভব, অভিজ্ঞতা বা গবেষণা অর্জন করেছেন; সেটা যদি একটি বই হয়ে পৃথিবীর সামনে আসে, তবে সেটা আপনার জীবনের কাজকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।

এখন চলুন একে একে দেখি, কেন আপনি নিজের বই প্রকাশ করবেন?

1️⃣ আপনার জ্ঞান চিরস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ হবে:

আমরা ফেসবুকে পোস্ট করি, ভিডিও বানাই, টিকটক/রিলস বানাই—
কিন্তু এগুলো সবই সময়ের সাথে হারিয়ে যায়।
আলগরিদম বদলে গেলে, ফোন বদলে গেলে, কিছুদিন না দেখলে—সেগুলো আর সামনে থাকে না।

কিন্তু একটি বই অমর।

📌 একবার বই ছাপা হলে—

  • সেটা লাইব্রেরিতে রাখতে পারে।

  • শেলফে জায়গা দখল করে থাকে।

  • পাঠকদের হাতে হাতে ঘুরে বেড়ায়।

  • আপনার মৃত্যুর পরও আপনার জ্ঞান বেঁচে থাকে।

আপনি আজ যেটা জানেন—
১০ বছর পর সেটা কারো জন্য দারুণ উপকারি হতে পারে।
একটি বই আপনার জ্ঞানকে সময়ের সীমা থেকে মুক্ত করে দেয়।

📌 বইয়ের শক্তি হলো —

“আপনি যখন বিশ্রামে থাকেন, তখনও আপনার জ্ঞান পৃথিবীর মানুষের উপকারে আসে।”

এটাই বইয়ের সবচেয়ে বড় জাদু।

2️⃣ ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি হয়:

একটি বই আপনাকে সাধারণ মানুষের ভিড় থেকে আলাদা করে তোলে।
আপনি শিক্ষক হতে পারেন, ছাত্র হতে পারেন, ব্যবসায়ী হতে পারেন—
কিন্তু যখন আপনার একটি বই থাকবে, তখন মানুষ আপনাকে বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেখবে।

কারণ সাধারণ ধারণা হলো—
“যে বই লিখতে পারে, সে অবশ্যই জানে।”

বই আপনাকে যেভাবে ব্র্যান্ড করে:

⭐ আপনাকে আপনার বিষয়ের ওপর অথরিটি বানায়,

যেমন—আপনি মার্কেটিং নিয়ে বই লিখলে মানুষ আপনাকে মার্কেটিং এক্সপার্ট ধরে নেবে।

⭐ আপনার পরিচিতি হাজার গুণ বাড়ায়,

আগে ৫০ জন আপনাকে চিনতো,
বইয়ের মাধ্যমে ৫০০–১০,০০০ মানুষ আপনাকে জানতে পারে।

⭐ আপনাকে আলাপের বিষয় বানায়,

“এই লোকটা একটা বই লিখেছে”—এই একটি বাক্য আপনার পরিচয়কে পুরোপুরি বদলে দেয়।

⭐ সুযোগগুলো বেড়ে যায়,

বই থাকলে আপনাকে—

  • সেমিনারে ডাকা হয়

  • ইন্টারভিউ নেওয়া হয়

  • কনসালটেন্ট হিসেবে ডাক আসে

  • নতুন গ্রুপ, নতুন অডিয়েন্স তৈরি হয়

একটি বই আপনার ১০ বছরের পরিশ্রমকে ১ বছরে মানুষের সামনে তুলে ধরে।

3️⃣ নতুন আয়ের উৎস তৈরি হয়:

বই প্রকাশ করা শুধু জ্ঞান ছড়ানোর উপায়ই নয়—
এটা আয়ের একটি দীর্ঘমেয়াদি উৎস।

অনেকেই জানে না—
একটি বই থেকে মাসে ৫,০০০–৩০,০০০ এমনকি আরও বেশি আয় করা যায়।

📌 বই কেন আয় আনে?

✔ তৈরি করতে একবার সময় লাগে

তারপর বিক্রি হয় বারবার—
দিনে, রাতে, আপনার ঘুমানোর সময়েও!

✔ এটি প্যাসিভ ইনকাম

আপনি কাজ না করলেও বই বিক্রি হয়।
এ কারণেই একে “কাজ না করে আয়” বলা হয়।

✔ প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে আলাদা উপার্জন হয়

এই সব জায়গা থেকে একসাথে বই চলে।

✔ বই আপনার অন্য সেবা বিক্রিও বাড়ায়

যদি আপনি কোনো কোর্স, সার্ভিস বা ট্রেনিং করেন—
বই সেগুলোর মার্কেটিংও করে দেয়।

“আপনার বই পড়ে আমি আপনার কোর্সে জয়েন করতে চাই”—
এই ধরনের মেসেজ আপনি প্রায়ই পাবেন।

সুতরাং, বই শুধু আয়ের উৎস নয়—
এটা ব্যবসা বাড়ানোর গোপন চাবি।

4️⃣ অডিয়েন্সের সাথে কানেকশন আরও শক্তিশালী হয়

বই পড়া মানে পাঠক আপনার সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে—
এক ঘন্টা, দুই ঘন্টা, কখনো পুরো রাত।

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ১০ সেকেন্ডে স্ক্রল হয়ে যায়।
কিন্তু বই?
পাঠক আপনার লেখা মন দিয়ে পড়ে, বোঝে, অনুভব করে।

📌 ফলে কী হয়?

⭐ পাঠক আপনাকে আরও বিশ্বাস করে

কারণ তারা সময় নিয়ে আপনার চিন্তা বুঝেছে।

⭐ তারা আপনার ভবিষ্যতের কাজের জন্য অপেক্ষা করে

যেমন –
“স্যার, আপনার পরের বই কবে আসবে?”
“আপনার লেখা পড়লে ভালো লাগে”
“আপনার বই পড়ে আমি অনেক বদলে গেছি”

⭐ আপনার চারপাশে একটি কমিউনিটি তৈরি হয়

যারা আপনাকে ফলো করবে,
আপনার সাথে শিখবে,
আপনার লেখা শেয়ার করবে।

⭐ বই পাঠকের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলে

এটা শুধু ব্র্যান্ডিং নয়—
এটা মানসিক কানেকশন।

একজন লেখকের প্রতি পাঠকের ভালোবাসা অন্য যেকোনো কনটেন্ট ক্রিয়েটরের চেয়ে বেশি।

 

কেন বইপিয়ন প্রকাশনী?

আজকের দিনে বই প্রকাশনা শুধু শব্দ ছাপানোর বিষয় নয়—
এটা একটি স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার শিল্প,
একজন লেখকের মনের আলোকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাওয়ার যাত্রা।

বইপিয়ন প্রকাশনী বিশ্বাস করে—
প্রতিটি মানুষই লেখক হতে পারে।
প্রত্যেক মানুষের ভেতরেই থাকে নিজস্ব গল্প, অভিজ্ঞতা; যা পৃথিবীর অন্য মানুষের জন্য মূল্যবান হয়ে উঠতে পারে।
আর সেই মূল্যবান গল্পকে আমরা সর্বোচ্চ যত্ন ও পেশাদারিত্ব দিয়ে বইয়ে পরিণত করি।

নিচে দেখুন কেন বইপিয়ন প্রকাশনী লেখকদের কাছে এক বিশ্বস্ত প্রকাশনী:

 ১. সহজে ও দ্রুত বই প্রকাশের সুবিধা

বই প্রকাশনা নিয়ে সাধারণ মানুষের সবচেয়ে বড় ভয়—প্রক্রিয়াটিই বুঝতে পারে না।

আমরা সেই ভয় দূর করি।

  • লেখার শুরু থেকে বই প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত

আপনি যেকোনো ধাপে আটকে গেলে, আমাদের টিম হাতে ধরে পুরো প্রক্রিয়া বুঝিয়ে দেয়।

  • দ্রুততম সময়ে বই প্রকাশ

আপনার লেখা জমা দেওয়ার পর—
মানসম্পন্ন সম্পাদনা, ডিজাইন ও প্রিন্টসহ দ্রুততম সময়ে বই আপনাকে সরবরাহ করা হয়।

  • জটিলতা ছাড়া পরিষ্কার প্রক্রিয়া

লেখক যেন শুধু নিজের লেখায় মন দিতে পারে—
অন্য সব কাজ আমরা করি।

২. অভিজ্ঞ টিমের সম্পূর্ণ গাইডলাইন

বই মানে শুধু লেখা নয়—
তার ভাষা, ধরন, প্রবাহ, পাঠকের মনোযোগ ধরার কৌশল—সবকিছুই গুরুত্বপূর্ণ।

বইপিয়ন প্রকাশনীর রয়েছে—

✔ পেশাদার এডিটর:

যারা লেখাকে আরও পরিপাটি, পাঠযোগ্য এবং প্রভাবশালী করতে দিকনির্দেশনা দেন।

✔ অভিজ্ঞ টেক্সট সেটার:

যারা বইয়ের পেজ সেটআপকে আন্তর্জাতিক মানে সাজিয়ে দেন।

✔ লেখক কনসালটেন্ট

নতুন লেখকরা কীভাবে নিজের লেখা সাজাবেন, কেমন শিরোনাম বাছবেন, কোন ফরম্যাট নেবেন—সব পরামর্শ দেওয়া হয়।

আমাদের লক্ষ্য লেখককে আত্মবিশ্বাসী করে তোলা—
কারণ একজন আত্মবিশ্বাসী লেখকই সেরা বই তৈরি করেন।

 ৩. প্রিমিয়াম কভার ডিজাইন, টাইপসেটিং ও সম্পাদনা

একটি বইয়ের প্রথম ইমপ্রেশন তৈরি করে তার কভার।
আমরা জানি এক আকর্ষণীয় কভার পাঠকের মনকে কেমন করে জয় করে।

  • কভার ডিজাইন

আমাদের গ্রাফিক্স টিম আপনার বইয়ের বিষয়বস্তু অনুযায়ী ট্রেন্ডি, প্রফেশনাল ও নজরকাড়া কভার তৈরি করে।

  • টাইপসেটিং

পরিষ্কার ফন্ট, সঠিক লাইন স্পেসিং, সুন্দর পেজ লেআউট—
পাঠকের পড়ার স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করে।

  • সম্পাদনা (Editing)

যে লেখায় বানান ভুল নেই, গঠন শক্তিশালী, ভাষা মসৃণ—
তা পাঠকের মন জয় করে।
আমাদের এডিটিং টিম বইকে করে তোলে নিখুঁত ও প্রফেশনাল।

 ৪. সেলস + মার্কেটিং সাপোর্ট:

অনেক প্রকাশনী বই ছাপিয়ে দেয়, কিন্তু বিক্রি করার কথা ভাবে না।
বইপিয়ন প্রকাশনীর সবচেয়ে বড় শক্তি হলো—

আমরা বই প্রকাশের পাশাপাশি বিক্রি করতেও সাহায্য করি।

আমাদের মার্কেটিং সাপোর্টে থাকে—

✔ ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম কনটেন্ট তৈরি।
✔ বইমেলা কেন্দ্রিক বিপণন সেবা।
✔ রিলস/ভিডিও স্ক্রিপ্ট।
✔ স্পন্সরড অ্যাড+পরামর্শ।
✔ লেখকের ব্র্যান্ডিং সাপোর্ট।
✔ রিভিউ সংগ্রহ।
✔ সেলস ক্যাম্পেইন পরিচালনা।
✔ সোশ্যাল মিডিয়ায় ধারাবাহিক প্রচারণা।

আমরা শুধু বই প্রকাশ করি না—
বইকে পাঠকের হাতে পৌঁছে দিই।

৫. রকমারি, Wafilife, বইফেরি ও অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বই প্রকাশ:

আজকের যুগে অনলাইন বিক্রির ওপর নির্ভরশীলতা খুব বেশি।
তাই আমরা নিশ্চিত করি—

✔ আপনার বই রকমারিতে যাবে

সঠিক ফরম্যাট, ISBN, প্রমোশন—সব আমরা মেইনটেইন করি।

✔ আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ

যেখানে পাঠক সরাসরি বই কিনতে পারেন।

✔ সোশ্যাল মিডিয়া শপ

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও মেসেঞ্জার অর্ডার সিস্টেমের মাধ্যমে দ্রুত ডেলিভারি।

✔ অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম

সম্ভাব্য সব জায়গায় বই পৌঁছানোর ব্যবস্থা করি।

৬. স্বচ্ছ হিসাবসহ লেখকের রয়্যালটি নিশ্চিত

লেখকের সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা—
তার পরিশ্রমের সঠিক মূল্য পাওয়া।

বইপিয়ন প্রকাশনী লেখকের রয়্যালটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

  • প্রতিটি বিক্রির হিসাব পরিষ্কারভাবে দেওয়া হয়।

  • নির্দিষ্ট সময় পর পর রয়্যালটি প্রদান।

  • বিক্রির কোথায় কত কপি গেছে তার রিপোর্ট।

  • অনলাইন ও অফলাইন উভয় সেল ট্র্যাকিং ব্যবস্থা।

আমরা বিশ্বাস করি—
বই লেখকের, সম্মানও লেখকের।

 

আপনি কি নিজের বই প্রকাশ করতে চান?

অনেকদিন ধরে কি মনে মনে ভাবছেন—
“একদিন আমার লেখাটা বই হয়ে ছাপা হবে…”
“আমার গল্পটা যদি পাঠকের হাতে পৌঁছাতো…”
“আমি যদি আমার অভিজ্ঞতাগুলোকে বইয়ে পরিণত করতে পারতাম…”

বিশ্বাস করুন—
আপনিও পারবেন।
বই লেখা কোনো বিশেষ মানুষের কাজ নয়;
যাদের ভিতরে গল্প আছে, অনুভব আছে, জ্ঞান আছে—তারা সবাই বই লেখার যোগ্য।

হয়তো আপনার কাছে আছে—

  • একটি না বলা গল্প।

  • অসমাপ্ত একটি উপন্যাস।

  • বহু বছরের শেখা অভিজ্ঞতার শিক্ষা।

  • অন্যকে অনুপ্রাণিত করার মতো কিছু কথা।

  • বা নিজের একটি দাগ রেখে যাওয়ার ইচ্ছা।

তাহলে এখনই সময়—
সেগুলোকে একটি বইয়ের রূপ দেওয়ার।

 আপনি যাই লিখতে চান—বইপিয়ন প্রকাশনী প্রস্তুত:

আপনার বই কোনো নির্দিষ্ট ধারার হতে হবে না। যে বিষয় নিয়ে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, যেটা আপনার মনের গভীর থেকে আসে, আমরা সেটাকেই বই বানিয়ে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেব।

আপনি লিখতে পারেন—

📚 গল্প
📚 উপন্যাস
📚 ইসলামিক বই
📚 মোটিভেশনাল বই
📚 ব্যক্তিগত উন্নয়ন (Self-help)
📚 স্কিল ডেভেলপমেন্ট গাইড
📚 ব্যবসা ও ব্র্যান্ডিং
📚 জীবনঘনিষ্ঠ অভিজ্ঞতা
📚 শিশুতোষ বই
📚 কবিতা ও সাহিত্য

বই যে ধারারই হোক,
যতটাই সাধারণ বা জটিল হোক—
আমরা আপনার লেখা নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত।

কারণ আমরা বিশ্বাস করি—
প্রত্যেক মানুষের কণ্ঠ পৃথিবীর সামনে শোনানো দরকার।

 

কীভাবে শুরু করবেন?

আপনার বই প্রকাশ শুরু করতে কোনো বড় প্রক্রিয়া নেই।
কোনো জটিল ফরম পূরণ করতে হবে না।
কোনো ঝামেলাতে যেতে হবে না।

শুধু—

👉 ১. আমাদের ইনবক্সে মেসেজ করুন:

আপনার বই সম্পর্কে সংক্ষেপে জানান—
কী ধরনের বই, কত পৃষ্ঠা হতে পারে, আপনার লক্ষ্য কী।

আমাদের টিম আপনাকে পুরো প্রক্রিয়া বুঝিয়ে দেবে।

👉 ২. আপনার স্ক্রিপ্ট পাঠিয়ে দিন:

এটা হতে পারে—

  • সম্পূর্ণ লেখা

  • অসমাপ্ত লেখা

  • খসড়া

  • নোট

  • অথবা শুধু আইডিয়াও হতে পারে!

আমরা আপনার আইডিয়া থেকে বই তৈরি করতেও সাহায্য করি।

আপনার গল্প, আপনার জ্ঞান— আজই পৃথিবীর সামনে তুলে ধরুন:

হয়তো আপনি জানেন না—  আপনার একটি বই কারো জীবন বদলে দিতে পারে।
কারো মন ভরাতে পারে। কারো অন্ধকারে আলো দেখাতে পারে।
কারো স্বপ্ন জাগিয়ে তুলতে পারে বা কারো মনের কষ্ট সারিয়ে দিতে পারে।

আপনার গল্প হয়তো কোনো একজন মানুষের জন্য পথ দেখানো আলোর মতো হবে।
আপনার জ্ঞান হয়তো শত মানুষের ক্যারিয়ার বদলে দেবে।
আপনার উপন্যাস হয়তো হাজার মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।

এটাই বইয়ের শক্তি।
এটাই লেখকের সত্যিকারের পুরস্কার।

 যেকোনো মহান যাত্রার শুরু ছোট একটি সিদ্ধান্ত থেকে...

আপনি যদি সত্যিই চান— আপনার নাম বইয়ের কভারে দেখতে,
লাইব্রেরিতে আপনার বই রাখতে, পাঠকদের হাতে আপনার লেখা পৌঁছাতে,
অথবা নিজের জীবনের ছাপ রেখে যেতে…তাহলে প্রথম পদক্ষেপটি আজই নিন।

আপনার গল্প, আপনার অনুভব, আপনার অভিজ্ঞতা— এখনই পৃথিবীর সামনে আসার সময়।

আপনি শুরু করলে—
আমরা পাশে আছি।